কচুর শাক কচুর পাতা দিয়ে ভর্তা
কচুর শাক কচুর পাতা দিয়ে ভর্তা
কচুর শাক কচুর পাতা দিয়ে ভর্তা বা ঘন্ট তরকারি হিসেবে আমাদে বাঙালি খাবারের তালিকায় দির্ঘদিন ধরে অবস্থান করে আছে কচুর শাক। তবে কচুর শাক বর্তমানে সচেতন মহলে জনপ্রিয়তা প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলেও এটা গরিবের খাবার হিসেবেই দেশের মানুষ জানতো।
জেনে রাখা ভাল চাষের উপযোগি কোন কুচুর পাতা দিয়ে এই শাকের পরিবর্তে অনাবাদি জমি ও বর্ষার শেষে মাঠ বাগনে বেড়ে উঠা (বুনারা) কচুর পাতা এ শাকের জন্য বিখ্যাত কচুর শাকে প্রতি ১০০ গ্রাম কচুশাকে থাকে, শর্করা-৬.৮ গ্রাম, প্রোটিন- ৩.৯ গ্রাম, লৌহ-১০ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন)-০.২২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লেবিন)-০.২৬ মিলিগ্রাম, ভিটামিন 'সি'-১২ মিলিগ্রাম, স্নেহ বা চর্বি-১.৫ গ্রাম, ক্যালসিয়াম- ২২৭ মিলিগ্রাম, খাদ্যশক্তি-৫৬ কিলোক্যালরি।
এই শাকের সব চেয়ে বড় উপকারিতা হলো, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাংগানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, ও ফসফরাস। আমাদের দাঁত ও হাড়ের গঠনে কচু শাকের তুলনা হয়না। তাছাড়া ক্ষয়রোগ প্রতিরোধে কচু শাকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
কচু দক্ষিন এশিয়া ও দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার সুপরিচিত একটি সবজি। পুষ্টিগুনে ভরা এ কচুর শাক অনেকেই শুটকি মাছ ইলিশ মাছ ও ছোট মাছের সাথে বিভিন্ন ধরনে তরকারি হিসেবে এখন জনপ্রিয়তা পাচ্ছে কচুর শাক।
নিয়মিত কচু শাক খেলে দাঁত ও হাড় ভালো থাকার পাশাপাশি রক্তশূন্যতা পূরন করে এই শাক। তবে যাদের এলার্জি সমস্যা আছে তার একটু পরিমিত কচুর শাক খাওয়ার চেষ্টা করুন কারণ কচুর শাকে এলার্জির প্রবনতা দেখা দেয়।
কচুর শাক কচুর পাতা দিয়ে ভর্তা বা ঘন্ট তরকারি হিসেবে আমাদে বাঙালি খাবারের তালিকায় দির্ঘদিন ধরে অবস্থান করে আছে কচুর শাক। তবে কচুর শাক বর্তমানে সচেতন মহলে জনপ্রিয়তা প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলেও এটা গরিবের খাবার হিসেবেই দেশের মানুষ জানতো।
জেনে রাখা ভাল চাষের উপযোগি কোন কুচুর পাতা দিয়ে এই শাকের পরিবর্তে অনাবাদি জমি ও বর্ষার শেষে মাঠ বাগনে বেড়ে উঠা (বুনারা) কচুর পাতা এ শাকের জন্য বিখ্যাত কচুর শাকে প্রতি ১০০ গ্রাম কচুশাকে থাকে, শর্করা-৬.৮ গ্রাম, প্রোটিন- ৩.৯ গ্রাম, লৌহ-১০ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন)-০.২২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লেবিন)-০.২৬ মিলিগ্রাম, ভিটামিন 'সি'-১২ মিলিগ্রাম, স্নেহ বা চর্বি-১.৫ গ্রাম, ক্যালসিয়াম- ২২৭ মিলিগ্রাম, খাদ্যশক্তি-৫৬ কিলোক্যালরি।
এই শাকের সব চেয়ে বড় উপকারিতা হলো, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাংগানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, ও ফসফরাস। আমাদের দাঁত ও হাড়ের গঠনে কচু শাকের তুলনা হয়না। তাছাড়া ক্ষয়রোগ প্রতিরোধে কচু শাকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
কচু দক্ষিন এশিয়া ও দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার সুপরিচিত একটি সবজি। পুষ্টিগুনে ভরা এ কচুর শাক অনেকেই শুটকি মাছ ইলিশ মাছ ও ছোট মাছের সাথে বিভিন্ন ধরনে তরকারি হিসেবে এখন জনপ্রিয়তা পাচ্ছে কচুর শাক।
নিয়মিত কচু শাক খেলে দাঁত ও হাড় ভালো থাকার পাশাপাশি রক্তশূন্যতা পূরন করে এই শাক। তবে যাদের এলার্জি সমস্যা আছে তার একটু পরিমিত কচুর শাক খাওয়ার চেষ্টা করুন কারণ কচুর শাকে এলার্জির প্রবনতা দেখা দেয়।
ওরাও হাসবে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url