গর্ভবতী মায়েদের পুষ্টিকর খাদ্য তালিকা
গর্ভাবস্থায় প্রথম সপ্তাহ থেকে পরবর্তী তিন মাস পর্যন্ত রিস্ক থাকে অনেক তাই ভারী কাজ করা যাবে না সাবধানে থাকতে হবে প্রয়োজনীয় খাদ্য ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।
গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর খাদ্য মা ও গর্ভাবস্থায় শিশুর ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে কেননা সন্তানের বৃদ্ধি সঠিক পুষ্টি মায়ের খাবার উপরে নির্ভর করে তাই খাবার নিরাপদ ও পুষ্টিকর হওয়া প্রয়োজন ।
গর্ভাবস্থায় যে যে খাদ্য খাওয়া প্রয়োজন
আমের সিজনে যেমন প্রচুর পরিমাণে আম পাওয়া যায় তেমনি তা তা ক্ষতিকর রাসায়নিক বিষ মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে । আবার যখন সিজনের সময় ফল না কিনে আনছি দিনে ফল কিনলে পদার্থ বিষমুক্ত হয় না পদার্থ কালচার।
পেঁপে আনারস কাঁচা তেঁতুল এসব খাবার একদমই খাওয়া যাবেনা । কৃত্তিম রং ও রাসায়নিক পদার্থ মেশানো খাদ্য । জেলি আইসক্রিম কেক চিপস কোমল পানীয় কৃত্রিম রং মেশানো হয়।
কৃত্রিম রং মেশানো খাবার মানুষের ক্যান্সার ও মনোযোগিতা অস্থিরতা ইত্যাদিলোক সৃষ্টি করতে পারে অসাধু ব্যবসায়ীরা খাবার বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক পথম মিশে থাকে খাবার সংরক্ষণ ও ফল পাকানোর জন্য এসব রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয় এ সকল ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ মিশ্রিত খাদ্য গ্রহণের ফলে বৃক্ষ ও চকিত ও অকার্যকর হয়ে যেতে পারে ক্যান্সারের মতো সৃষ্টি করতে পারে। গর্ভাবস্থায় অনেক ক্ষতিকার প্রভাব ফেলতে পারে তাই এসব ক্ষতিকর থেকে দূরে রাখতে হবে নিজেকে।
১) ঘি, মধু, খেজুর, বাদাম, কিসমিস ইত্যাদি।
এছাড়া প্রতিদিনের খাদ্য তালিকার মধ্যে থাকতে হবে শাকসবজি বেশি বেশি শাকসবজি খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২) কচু শাক রয়েছে প্রচুর পরিমাণের লৌহ ও ভিটামিন এ। যা বাঁচার চোখের দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখতে সহায়তা করে এছাড়া মাথার চুল ঘন করতে কত শাকের গুরুত্ব অপরিসীম।
৩) সবুজ সবজি বাঁধাকপি ফুলকপি পুঁইশাক মিষ্টি কুমড়া গাজর টমেটো সিম বরবটি লাল শাক পালং শাক বেশি বেশি করে সবজি খাওয়া সম্পূর্ণ ভিটামিন বজায় রেখে শরীরে যা বাচ্চার স্বাস্থ্য ঠিক রাখে এবং হেলদি করে।
১) আমিষ, ক্যালসিয়া স্নেহ, ভিটামিন দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে স্নেহ পদার্থ। এছাড়াও বাচ্চার হার শক্ত ও মজবুত করার জন্য ক্যালসিয়ামের পরিমাণ থাকা প্রয়োজন খাদ্যে তাই ক্যালসিয়ামযুক্ত খাদ্য খেতে হবে পরিমাণ মতো। দুধ, ডিম, রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম। পরিমাণ মতো ভাত খেতে হবে ভাতে রয়েছে শর্করা যা শক্তি যোগায়।
২) গর্ভাবস্থায় তিন মাস পর থেকে আইরন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি ২ পাওয়া যাবে এই ঔষধ গুলো নিকটস্থ স্বাস্থ্য ক্লিনিক গেলে বিনামূল্যে পাওয়া যাবে। অথবা যেকোনো ওষুধের দোকান থেকেও কিনে নিয়ে এসে খাওয়া যেতে পারে। আইরন চোখে যদি বৃদ্ধি করে জড়ায় ভালো রাখে শরীর অন্যান্য অন্যান্য কাজের সহায়তা করে। ক্যালসিয়াম হার মজবুত রাখে। ভিটামিন বি টু শরীরের স্কিন ঠিক রাখে ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে ।
পেয়ারা, গাজর টমেটো আলু কলা তরমুজ আপেল কমলা বেদেনা ড্রাগন ফল মালটা আঙ্গুর শসা, বড়ই এগুলো কি তবে প্রচুর পরিমাণে। ফল খাওয়ার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো তিন সুন্দর রাখে।
আনারস, কাঁচা তেঁতুল, কামরাঙ্গা এই তিনটি ফল খাওয়া যাবেনা তাহলে এবরশন হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে বা বাচ্চার অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় এ তিনটি ঘর কোনভাবে খাওয়া যাবেনা নিষিদ্ধ।
ফরমালিনমুক্ত সবজি ফল খাওয়া
বাজারে যে পরিমাণ ফরমালিনযুক্ত সবজি ও ফল পাওয়া যায় যা বাচ্চার বিকলাঙ্গ করে দিতে পারে।
একটি সুস্থ সবল শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তাই বাচ্চা সুস্থতার জন্য অবশ্যই ফরমালিনমুক্ত সবজি খেতে হবে বা বাজার থেকে সবজি কিনে নিয়ে এসেই বা ফল কিনে নিয়ে এসে তা লবন হালকা গরম পানি মিশ্রিত পাত্রে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপর তা খাওয়ার উপযোগী হবে।
গর্ভাবস্থায় যেমন সুষম খাদ্য প্রয়োজনীয় তেমনি খাদ্য নিরাপদ হতে হবে।যে খাদ্যে শর্করা আমি স্নেহ ভিটামিন খনিজ লবণ ও পানি পরিপূর্ণ মাত্রায় থাকে তাকে সুজন খাদ্য বলা হয়।
খাদ্য আর যে খাদ্যে ক্ষতিকর কোন কিছু পাওয়া যায় না যা ছাতার জন্য নিরাপদ ও ভালো তাই হচ্ছে নিরাপদ খাদ্য। গর্ভাবস্থায় শোষণ খাতার পাশাপাশি খালেদা জনের নিরাপদ হয় তাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে।
এর কারণগুলো হল:
১) রক্তশূন্যতা / অতিরিক্ত রক্তপাত
২)জীবাণু ক্ষরিতক সংক্রমণ
৩)বিপদজনক গর্ভপাত
৪) উচ্চ রক্তপাত জন্য জটিলতা (প্রি এক লাম শিয়া
৫) অপরিণত বয়সে গর্ভধারণ
১)অপরিকল্পিত গর্ভধারণ প্রতিরোধ করতে হবে
২) মা ও সন্তানের মৃত্যুর ঝুকি কমায় সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে
৩)গর্ভকালীন ও প্রসবকালীনতা প্রতিরোধ করা
৪)পরিবার পরিকল্পনা গ্রহণে উদগ্ন হওয়া
৫) স্বাস্থ্যকর স্খাবার গ্রহণে আগ্রহী করা
৬) শারীরিক শ্রম ও ব্যায়ামের অভ্যাস তৈরি করা
৭) প্রয়োজনীয় টীকা নেওয়া
৮) রক্তের গ্রুপ জানা
৯) অপুষ্টি ওজন অধিক্য ও স্থুলতা রক্তস্বল্পতা প্রসবের আমিষের উপস্থিতি মুট্রোনালিস সংক্রমণ ইত্যাদি শনাক্তক এবং এর প্রতিকার করা।
১০) মোবাইল হেল্প লাইন এর মাধ্যমে চিকিৎসা ও পুষ্টি বিষয়ে পরামর্শ নেয়া
মাছ সামুদ্রিক মাছ ছোট মাছ মুরগির মাংস ডাল মাংস কলিজাইত্যাদি বাঁচাও গর্ভবতী মায়ের ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। আমি আজকে দেহ গঠনের খাদ্য বলা হয়।
ফ্যাট জাতীয় খাদ্য
দুধ টক দই থানা পনির ঘি মাখন ডালটা
খাওয়া দরকার গর্ভাবস্থায় ফ্যাট জাতীয় খাদ্য সঠিক নিয়ম অনুযায়ী পরিমিত মাত্রায় খাওয়া প্রয়োজন।
সকাল আটটা থেকে ৮:৩০ এর মধ্যে খাবার খেয়ে নিতে হবে । ছোট মাছ পাতলা করে ঝোল রুটি অথবা ভাত ডিম, দুধ অথবা কিছু ফল। অল 11 টার মধ্যেও আরো কিছু খাবার খাওয়া যেতে পারে যেমন ফল, সবজি । দুপুরের খাবার দূরে থেকে দূরে তিরিশের মত হতে হবে । ভাত মাছ মাংস ডাল সবজি ইচ্ছামত খেতে হবে সবজি ফল খেতে হবে ছালাত লেবু
গর্ভবতী অবস্থায় বিকেলের খাবার হতে হবে পাঁচটা ত্রিশ থেকে ছয়টার মধ্যে এ সময় মুড়ি বিস্কুট খোয়াই দই ফল মূল সিঙ্গারা সমাচার অনেক কিছু খাওয়া যেতে পারে।
রাত ৮:৩০ থেকে ৯:০০ টার মধ্যে খাবার খেয়ে নিতে হবে ভাত সবজির পরিমাণ সব থেকে বেশি হতে হবে হল মাছ মাংস বেশি হলে সমস্যা নেই মাছ মাংসের পরিমাণটা কম খেলেও
রাতে ঘুমানোর আগে অন্তত দুধ খেতে হবে এক গ্লাস।
আমের সিজনে যেমন প্রচুর পরিমাণে আম পাওয়া যায় তেমনি তা তা ক্ষতিকর রাসায়নিক বিষ মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে । আবার যখন সিজনের সময় ফল না কিনে আনছি দিনে ফল কিনলে পদার্থ বিষমুক্ত হয় না পদার্থ কালচার।
নিরাপদ খাদ্য
যেসব খাদ্য জীবাণুমুক্ত ও রাসায়নিক দূষক মুক্ত তাকে নিরাপদ খাদ্য বলে। খাবার পুষ্টিকর ও নিরাপদ হওয়া দরকার না হলে তার শরীরে কোন কাজে আসে না শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে অ নিরাপদ খাদ্য গ্রহণের ফলে রোগব্যাধিতা আক্রান্ত হয় মানুষ এবং গর্ভের বাচ্চার ও ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে যেমন সন্তান বিকলাঙ্গ, যাবুদ্ধিহীনতা, পুষ্টিহীনতা ।গর্ভাবস্থায় যেসব খাবার খাওয়া যাবেনা নিষিদ্ধ খাবার :
গর্ভাবস্থায় কিছু খাবার আছে যা খেলে পেটের সন্তানের এবরশন হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকেপেঁপে আনারস কাঁচা তেঁতুল এসব খাবার একদমই খাওয়া যাবেনা । কৃত্তিম রং ও রাসায়নিক পদার্থ মেশানো খাদ্য । জেলি আইসক্রিম কেক চিপস কোমল পানীয় কৃত্রিম রং মেশানো হয়।
কৃত্রিম রং মেশানো খাবার মানুষের ক্যান্সার ও মনোযোগিতা অস্থিরতা ইত্যাদিলোক সৃষ্টি করতে পারে অসাধু ব্যবসায়ীরা খাবার বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক পথম মিশে থাকে খাবার সংরক্ষণ ও ফল পাকানোর জন্য এসব রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয় এ সকল ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ মিশ্রিত খাদ্য গ্রহণের ফলে বৃক্ষ ও চকিত ও অকার্যকর হয়ে যেতে পারে ক্যান্সারের মতো সৃষ্টি করতে পারে। গর্ভাবস্থায় অনেক ক্ষতিকার প্রভাব ফেলতে পারে তাই এসব ক্ষতিকর থেকে দূরে রাখতে হবে নিজেকে।
ফাস্টফুড পরিহার
বার্গার পিজা পটেটো চিপস ফ্রাইড চিকেন কমল পানীয় এগুলো সাধারণত সুষম খাদ্য নয় জ্যাঙ্ক ফুটে অত্যাধিক চিনি লবণ ও চর্বি থাকে যা আমাদের শরীরে খুবই সামান্য দরকার হয় সাধারণত খাবারের বদলে জেঙ্কুট খেলে পুষ্টিহীনতা অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি ও মোটা হওয়া সমস্যা হতে পারে ।গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর খাদ্য
গর্ভাবস্থায় প্রথম সপ্তাহ থেকে পরবর্তী তিন মাস পর্যন্ত রিস্ক থাকে অনেক তাই ভারী কাজ করা যাবে না সাবধানে থাকতে হবে প্রয়োজনীয় খাদ্য ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।গর্ভাবস্থায় প্রথম সপ্তাহ
গর্ভাবস্থায় প্রথম দিকে বাচ্চাদের ব্রেন ডেভেলপ হয় তাই পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া অত্যন্ত জরুরী। গর্ভাবস্থায় প্রথম সপ্তাহে খালে তালিকার মধ্য অতি প্রয়োজনীয় হলো১) ঘি, মধু, খেজুর, বাদাম, কিসমিস ইত্যাদি।
এছাড়া প্রতিদিনের খাদ্য তালিকার মধ্যে থাকতে হবে শাকসবজি বেশি বেশি শাকসবজি খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২) কচু শাক রয়েছে প্রচুর পরিমাণের লৌহ ও ভিটামিন এ। যা বাঁচার চোখের দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখতে সহায়তা করে এছাড়া মাথার চুল ঘন করতে কত শাকের গুরুত্ব অপরিসীম।
৩) সবুজ সবজি বাঁধাকপি ফুলকপি পুঁইশাক মিষ্টি কুমড়া গাজর টমেটো সিম বরবটি লাল শাক পালং শাক বেশি বেশি করে সবজি খাওয়া সম্পূর্ণ ভিটামিন বজায় রেখে শরীরে যা বাচ্চার স্বাস্থ্য ঠিক রাখে এবং হেলদি করে।
গর্ভাবস্থায় দ্বিতীয় সপ্তাহের খাবার পুষ্টিকর খাদ্য
১) আমিষ, ক্যালসিয়া স্নেহ, ভিটামিন দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে স্নেহ পদার্থ। এছাড়াও বাচ্চার হার শক্ত ও মজবুত করার জন্য ক্যালসিয়ামের পরিমাণ থাকা প্রয়োজন খাদ্যে তাই ক্যালসিয়ামযুক্ত খাদ্য খেতে হবে পরিমাণ মতো। দুধ, ডিম, রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম। পরিমাণ মতো ভাত খেতে হবে ভাতে রয়েছে শর্করা যা শক্তি যোগায়।
২) গর্ভাবস্থায় তিন মাস পর থেকে আইরন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি ২ পাওয়া যাবে এই ঔষধ গুলো নিকটস্থ স্বাস্থ্য ক্লিনিক গেলে বিনামূল্যে পাওয়া যাবে। অথবা যেকোনো ওষুধের দোকান থেকেও কিনে নিয়ে এসে খাওয়া যেতে পারে। আইরন চোখে যদি বৃদ্ধি করে জড়ায় ভালো রাখে শরীর অন্যান্য অন্যান্য কাজের সহায়তা করে। ক্যালসিয়াম হার মজবুত রাখে। ভিটামিন বি টু শরীরের স্কিন ঠিক রাখে ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে ।
গর্ভাবস্থায় ফলমূল
পেয়ারা, গাজর টমেটো আলু কলা তরমুজ আপেল কমলা বেদেনা ড্রাগন ফল মালটা আঙ্গুর শসা, বড়ই এগুলো কি তবে প্রচুর পরিমাণে। ফল খাওয়ার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো তিন সুন্দর রাখে।
গর্ভাবস্থায় নিষিদ্ধ খাবার
আনারস, কাঁচা তেঁতুল, কামরাঙ্গা এই তিনটি ফল খাওয়া যাবেনা তাহলে এবরশন হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে বা বাচ্চার অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় এ তিনটি ঘর কোনভাবে খাওয়া যাবেনা নিষিদ্ধ।
ফরমালিনমুক্ত সবজি ফল খাওয়া
বাজারে যে পরিমাণ ফরমালিনযুক্ত সবজি ও ফল পাওয়া যায় যা বাচ্চার বিকলাঙ্গ করে দিতে পারে।
একটি সুস্থ সবল শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তাই বাচ্চা সুস্থতার জন্য অবশ্যই ফরমালিনমুক্ত সবজি খেতে হবে বা বাজার থেকে সবজি কিনে নিয়ে এসেই বা ফল কিনে নিয়ে এসে তা লবন হালকা গরম পানি মিশ্রিত পাত্রে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপর তা খাওয়ার উপযোগী হবে।
গর্ভাবস্থায় সুষম খাদ্য
গর্ভাবস্থায় যেমন সুষম খাদ্য প্রয়োজনীয় তেমনি খাদ্য নিরাপদ হতে হবে।যে খাদ্যে শর্করা আমি স্নেহ ভিটামিন খনিজ লবণ ও পানি পরিপূর্ণ মাত্রায় থাকে তাকে সুজন খাদ্য বলা হয়।
খাদ্য আর যে খাদ্যে ক্ষতিকর কোন কিছু পাওয়া যায় না যা ছাতার জন্য নিরাপদ ও ভালো তাই হচ্ছে নিরাপদ খাদ্য। গর্ভাবস্থায় শোষণ খাতার পাশাপাশি খালেদা জনের নিরাপদ হয় তাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে।
গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত খাবার
গর্ভাবস্থায় যেসব খাবার অতিরিক্ত খেতে বাঁধা নেই । শাকসবজি, শাকসবজি শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। গর্ভাবস্থায় অতি উত্তম শাকসবজি খেলে ক্ষতিনের বরং শরীরের জন্য তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী। সব রকমের শাক যেমন পালং শাক লাল শাক বৈশাখ কর্মী শাক ডাটা শাক কচু শাক ইত্যাদি।গর্ভাবস্থায় সবজির খাবার
ফুলকপি বাঁধাকপি মুলা ওলকপি ক্যাপসিকাম কাঁচা টমেটো ও কাঁচা মরিচ শসা ক্ষিরা উঠছে করলা ঝিঙ্গা চিচিঙ্গা পটল চাল কুমড়া ডাটা লাউ ,সজনা লাউ ধুন্দল ও কাঁচা মরিচ, কাঁকরোল শালগম ইচর ঢেঁড়স বেগুন পাকা টমেটো, কচুরমুখী, পঞ্চমুখী, বরবটি মৌচা সিম বিট এছাড়াও রয়েছে আলু, মিষ্টি কুমড়া, কচু গর্ভাবস্থায় এ সকল খাদ্য খেতে কোন প্রকার বাধান নেই যত খুশি খাওয়া যেতে পারে রুচির উপর ডিপেন্ড করে।
মিষ্টি কুমড়া ও কচুরতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং কচু শাকের রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন লোগো যার চোখের দৃষ্টি বা ভারতে সহায়তা করে। ডুমুর, কলার থোড় ও মজা এগুলো গর্ভাবস্থায় মা ও শিশু উভয়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাধা হীন ভাবে গর্ভাবস্থায় এই শাকসবজি খাবার যেতে পারে। প্রতিদিনের খাতা লেখা এই শাকসবজি গুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গর্ভবতী মা ও শিশুর জন্য। যার শরীরটা করে সুস্থ ও সুন্দর।
গর্ভাবস্থায় ফল খাবার
তোমার জন্য প্রতিদিনই কিছু টক জাতীয় ফল খাওয়া ভালো গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়ের টক জাতীয় খাদ্য খেতে ইচ্ছে করে তাই এই খাবারগুলো খাওয়া যেতে পার। পানিফল জলপাই জাম্বুরা আমরা আমলকি কাঁচা আম কাঁচা পেয়ারা কচি ডাবের পানি চালতা জামরুল সবুজ বড়ই বাঙ্গি, কালোজাম পানি ফল জলপাই জাম্বুরা আমরা আমলকিমৌসুমী ফল
পাকা পেয়ারা আম পাকা কলা আপেল নাশপাতি মালটা কাঁঠাল শরিফা তরমুজ মিষ্টি বড়ই লিচু আঙ্গুর বেদানা কেশর পাকা বেল তাল দেশি খেজুর খোরমা সফেরা তো কেমিক্যাল ফরমারি ইত্যাদি মিশ্রিত হওয়া হতে হলে তার বাচ্চা ও মায়ের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে ।
গর্ভাবস্থায় মৌসুমী ফল খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কেননা আনসি ফলগুলো উৎপন্ন হয় তাতে ক্যামিকেল ও ফরমালেন যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে তাই সে দিনে ফল খেতে হবে মৌসুমী ফলগুলো খেতে হবে যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ভালো এবং কেমিক্যাল মুক্ত যা বাচ্চা ও মায়ের জন্য কোন ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে না।
গর্ভধারণের পূর্বেও কিছু কাজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
মা ও শিশুর সুস্বাস্থ্যের জন্য গর্ভধারনের পূর্বে সন্তান জন্মদানের সক্ষম নারীকে যে সেবা প্রদান করা হয় তাকে গর্ভধারণ পূর্ব সেবা বলা হয়।
বাংলাদেশে প্রায় ৫০ শতাংশ নারী অল্প বয়সে গর্ভধারণ করে এবং 75% গর্ভবতী মহিলা পোশাক পূর্ব সেবা যত্ন থেকে থেকে বঞ্চিত হয় ।
বাংলাদেশের মহিলারা মূলত পাঁচটি কারণে গর্ভাবস্থায় সন্তান মারা যায় এবং সন্তান প্রসবের সময় মারা যায় :
এর কারণগুলো হল:১) রক্তশূন্যতা / অতিরিক্ত রক্তপাত
২)জীবাণু ক্ষরিতক সংক্রমণ
৩)বিপদজনক গর্ভপাত
৪) উচ্চ রক্তপাত জন্য জটিলতা (প্রি এক লাম শিয়া
৫) অপরিণত বয়সে গর্ভধারণ
গর্ভধারণের পূর্বেও যত্ন নেয়া যায়
১)অপরিকল্পিত গর্ভধারণ প্রতিরোধ করতে হবে
২) মা ও সন্তানের মৃত্যুর ঝুকি কমায় সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে
৩)গর্ভকালীন ও প্রসবকালীনতা প্রতিরোধ করা
৪)পরিবার পরিকল্পনা গ্রহণে উদগ্ন হওয়া
৫) স্বাস্থ্যকর স্খাবার গ্রহণে আগ্রহী করা
৬) শারীরিক শ্রম ও ব্যায়ামের অভ্যাস তৈরি করা
৭) প্রয়োজনীয় টীকা নেওয়া
৮) রক্তের গ্রুপ জানা
৯) অপুষ্টি ওজন অধিক্য ও স্থুলতা রক্তস্বল্পতা প্রসবের আমিষের উপস্থিতি মুট্রোনালিস সংক্রমণ ইত্যাদি শনাক্তক এবং এর প্রতিকার করা।
১০) মোবাইল হেল্প লাইন এর মাধ্যমে চিকিৎসা ও পুষ্টি বিষয়ে পরামর্শ নেয়া
গর্ভবতী মায়ের পায়ের যত্ন
গর্ভবতী অবস্থায় যেমন শরীরে ওজন বৃদ্ধি পায় তেমনি পা ফুলে যেতে পারে অনেকের ক্ষেত্রে তা নাও হতে পারে তবে পায়ে নরম ও আরাম লাগে এরকম জুতো পড়তে হবে ড়তে হবে। মাঝে মাঝে খালি পায়ে হাটা স্বার্থের জন্য ভালো গর্ভবতী মা ও শিশু উভয়ের জন্য খুবই উপকার।
গর্ভবতী প্রোটিন জাতীয় খাদ্য
মাছ সামুদ্রিক মাছ ছোট মাছ মুরগির মাংস ডাল মাংস কলিজাইত্যাদি বাঁচাও গর্ভবতী মায়ের ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। আমি আজকে দেহ গঠনের খাদ্য বলা হয়।
ফ্যাট জাতীয় খাদ্য
দুধ টক দই থানা পনির ঘি মাখন ডালটা
খাওয়া দরকার গর্ভাবস্থায় ফ্যাট জাতীয় খাদ্য সঠিক নিয়ম অনুযায়ী পরিমিত মাত্রায় খাওয়া প্রয়োজন।
গর্ভাবস্থায় খাবারের মেনু বা খাদ্য তালিকা
সকাল আটটা থেকে ৮:৩০ এর মধ্যে খাবার খেয়ে নিতে হবে । ছোট মাছ পাতলা করে ঝোল রুটি অথবা ভাত ডিম, দুধ অথবা কিছু ফল। অল 11 টার মধ্যেও আরো কিছু খাবার খাওয়া যেতে পারে যেমন ফল, সবজি । দুপুরের খাবার দূরে থেকে দূরে তিরিশের মত হতে হবে । ভাত মাছ মাংস ডাল সবজি ইচ্ছামত খেতে হবে সবজি ফল খেতে হবে ছালাত লেবু
গর্ভবতী অবস্থায় বিকেলের খাবার হতে হবে পাঁচটা ত্রিশ থেকে ছয়টার মধ্যে এ সময় মুড়ি বিস্কুট খোয়াই দই ফল মূল সিঙ্গারা সমাচার অনেক কিছু খাওয়া যেতে পারে।
রাত ৮:৩০ থেকে ৯:০০ টার মধ্যে খাবার খেয়ে নিতে হবে ভাত সবজির পরিমাণ সব থেকে বেশি হতে হবে হল মাছ মাংস বেশি হলে সমস্যা নেই মাছ মাংসের পরিমাণটা কম খেলেও
রাতে ঘুমানোর আগে অন্তত দুধ খেতে হবে এক গ্লাস।
ওরাও হাসবে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url